আশা করি ভাল আছেন তোমাদের দোয়ায় আমি ভালো আছি আমি তোমাদের মাঝে যে বিষয়টি আলোচনা করবো তোমাদের এটি খুবই ভালো লাগবে আলোচনার মূল বিষয়টি হলো মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে লক্ষ করলে জানতে পারবে সকল মোবাইল ব্যাংকিং সম্পর্কে অবশ্যই তুমি যদি মোবাইল ব্যাংকিং কি ? এবং কিভাবে মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট নিয়ে ব্যবসা করবে বিস্তারিত জানতে দেখুন।
বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং সমূহ | মোবাইল ব্যাংকিং অনুচ্ছেদ
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা জানতে চাচ্ছি যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা সমুহ বিশেষ করে আপনি কেন মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করবেন এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কিভাবে বিজনেস করবেন অবশ্যই আপনাকে সম্পূর্ণ বিষয় গুলো মনোযোগ সহকারে লক্ষ্য করতে হবে জানার জন্য।
মোবাইল ব্যাংকিং কি – এজেন্ট ব্যাংকিং
এখন আমি আপনাকে জানাতে চাচ্ছি যে মোবাইল ব্যাংকিং কি স্বাভাবিক ভাবে আমরা খুব সহজেই একটি অ্যাপস কিংবা একটি কোড ডায়াল করার মাধ্যমে আমাদের মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে পারব এবং অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারব এবং আমরা মোবাইলে রিচার্জ করতে পারবো এ ছাড়া রয়েছে আরো অনেক সুযোগ সুবিধা।
মোবাইল ব্যাংকিং এ বাংলাদেশের অবস্থান | বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং চালু হয় কবে
এখন আমরা জানতে চাচ্ছি যে বাংলাদেশের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা কত সালে শুরু হয়েছিল আমি আপনার বোঝার সুবিধার্থে নিচে সুন্দরভাবে লিস্ট করে দিয়েছি দেখুন।
(ডাচ বাংলা ব্যাংক ২০১১ সালের ৩১-ই মার্চ বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে। মোবাইল অপারেটর, Banglalink এবং citycell এজেন্ট এবং নেটওয়ার্ক সহায়তার মাধ্যমে এই পরিষেবা চালু করা হয়।)
মোবাইল ব্যাংকিং এর অসুবিধা – মোবাইল ব্যাংকিং অপারেটরের নাম
আপনি যদি একটু লক্ষ করেন তাহলে বর্তমান সময়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বিভিন্ন ব্যাংকে চালু করেছে বাংলাদেশের মধ্যে জনপ্রিয় যে ব্যাংকগুলোর রয়েছে প্রতিটি ব্যাংক মোবাইল সেবা চালু করে মোবাইল এর মাধ্যমে লেনদেন করার সুযোগ করে দিয়েছে এখন কতগুলো মোবাইল ব্যাংকিং সেবা রয়েছে এখন নাম লিস্ট করে দেওয়া হবে।
১. ডাচ বাংলা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং ( রকেট মোবাইল ব্যাংকিং) – বাংলাদেশ এর মধ্যে সর্বপ্রথম মোবাইল ব্যাংকিং চালু করেছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড যেটির বর্তমান সময়ে রকেট মোবাইল ব্যাংকিং সেবার নামে পরিচিত আমাদের কাছে এটি ডাচবাংলা ব্যাংকিং এর মোবাইল ব্যাংকিং।
২. ব্যাক ব্যাঙ্ক লিমিটেড মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ( বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং ) নামে পরিচিত বাংলাদেশের মধ্যে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করেন না এমন লোক খুজে পাওয়া যাবেনা বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠান।
৩. ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এম ক্যাশ) মোবাইল ব্যাংকিং নামে ইসলামী ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে যেটি এমক্যাশ নামে আমাদের কাছে পরিচিত।
৪. ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড – ইউসিবি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (উপায় মোবাইল ব্যাংকিং) নামে পরিচিত এই ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে ইউসিবি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
৫. মার্কেন্টাইল ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড মার্কেনটাইল মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (মাই ক্যাশ) মোবাইল ব্যাংকিং নামে পরিচিত এই ব্যাংকিং মোবাইল সেবাটি চালু করেছে মার্কেটাইল ব্যাংক।
৬. ওয়ান ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ওয়ান ব্যাংক মোবাইল ব্যাংক সেবা চালু করছে (ওকে মোবাইল ব্যাংকিং) নামে এই মোবাইল ব্যাংকিং সেবা টি ওয়ান ব্যাংক চালু করেছে।
৭. বাংলাদেশ পোস্ট অফিস মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে (নগদ মোবাইল ব্যাংকিং) নামে যেটি আমরা নগদ বলে পরিচিত এই মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি চালু করেছে সরকারী বাংলাদেশ পোস্ট অফিস।
৮. ট্রাস্ট ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে (ট্রাস্ট আজাইরা পে) নামে তবে এটি আমাদের মাঝে তেমন বেশি পরিচিত না।
৯. রূপালী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড রূপালী ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে (রূপালী ব্যাংক শিওর ক্যাশ নামে) এটি আমাদের মাঝে পরিচিত শিওর ক্যাশ নামে এই সেবাটি চালু করেছে রূপালী ব্যাংক লিমিটেড।
এজেন্ট ব্যাংকিং বাংলাদেশ – বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং
উপরে যে আমি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা গুলোর নাম তোমাদের মাঝে শেয়ার করেছি এখান থেকে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং যেটির মাধ্যমে বাংলাদেশের মধ্যে বিকাশ এজেন্ট নিয়ে ব্যবসা করতেছে এখন আমি আপনাকে বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয় গুলো শেয়ার করবো।
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট – বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট কি? এবং বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট কি? বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট তৈরি করে আপনি যে কারো সাথে লেনদেন করতে পারবেন মোবাইল এর মাধ্যমে পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিল এবং অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন পাশাপাশি আপনি মোবাইলে রিচার্জ করতে পারবেন।
বিকাশ এজেন্ট ব্যাংকিং একাউন্টের মাধ্যমে আপনি ব্যবসা করতে পারবেন যেমন ধরুন আপনি ক্যাশ আউট করে বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে প্রতি হাজারে 20 টাকা করে পেয়ে যাবেন এভাবে করে আপনি বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করতে পারেন।
বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ২০২৪
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম: আপনি যদি সেন্ড মানি করতে চান বা মোবাইলের মাধ্যমে লেনদেন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিকাশ নতুন পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।
তার জন্য ডায়াল করুন *২৪৭# এই কোড ডায়াল করার পর আপনি আপনার নাম দিবেন এবং মোবাইল নাম্বার দিবেন এবং আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিবেন এবং বিকাশ এর একটি পিন কোড সেটআপ করবেন এরপর বিকাশ নতুন একাউন্ট তৈরী করে নিতে পারবেন।
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে একাউন্ট খোলার নিয়ম: এছাড়া আপনি গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে বিকাশ অ্যাপ লিখে সার্চ করে বিকাশ অ্যাপস ডাউনলোড করে এবং বিকাশ অ্যাপ দিয়ে একাউন্ট তৈরী করতে পারবেন।
নতুন বিকাশ একাউন্ট : ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলার নিয়ম: নতুন বিকাশ একাউন্ট যদি আপনি তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে এখন বিকাশ অ্যাপস ওপেন করুন।
বিকাশ লগইন অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন নামের দুটি বাটন দেখতে পাবেন এখান থেকে আপনাকে বিকাশ রেজিস্ট্রেশন বাটন এ ক্লিক করতে হবে এরপর আপনার মোবাইল নাম্বার দিতে হবে এখানে একটি ওটিপি কোড দেওয়া হবে।
এখন যে সিম দিয়ে আপনি বিকাশ একাউন্ট তৈরি করবেন এটাই আপনার মোবাইলের ভিতর থাকতে হবে এরপর আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর সামনের ছবি এবং পিছনের ছবি তুলে আপলোড করবেন।
এরপর আপনার একটি ফটো স্ক্যান করে দবেন সামনের ক্যামেরা চালু করে এরপর আপনার আপলোডকৃত তথ্যগুলো যাচাই করতে হবে এরপর বিকাশ নতুন পিন যোগ করতে হবে।
বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট তৈরি – আইডি কার্ড ছাড়া বিকাশ খোলার নিয়ম
এখন আমি আপনাকে দেখিয়ে দেবো বিকাশ দিয়ে যদি আপনি ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে এজেন্ট ব্যাংকিং একাউন্ট খুলতে হবে এখন আপনি এজেন্ট ব্যাংকিং কিভাবে তৈরি করবেন এটি দেখিয়ে দিচ্ছি।
এজেন্ট অ্যাপস গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে হবে এরপর আপনাকে বিকাশ এজেন্ট অ্যাপ ওপেন করতে হবে বিকাশ এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন বাটন এ ক্লিক করতে হবে এরপর আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো দিয়ে বিকাশ নতুন এজেন্ট একাউন্ট তৈরী করে নিতে হবে।
বিকাশ একাউন্ট দেখার নিয়ম | বিকাশ অ্যাপ ব্যবহারের নিয়ম
আপনি যদি বিকাশ একাউন্টে দেখতে চান তাহলে কিভাবে দেখবেন এখন আমি নিয়মটি দেখিয়ে দিচ্ছি *247# এই কোড ডায়াল করে আপনি বিকাশ একাউন্ট দেখতে পাবেন পাশাপাশি বিকাশ অ্যাপস ওপেন করে আপনি বিকাশ একাউন্ট এর যাবতীয় বিষয়গুলি দেখতে পাবেন।
নতুন বিকাশ একাউন্ট অফার ২০২৪ | বিকাশ একাউন্ট খুললে কত টাকা বোনাস
বিকাশ রেফার লিংক ব্যবহার করে আপনি যদি বিকাশ নতুন একাউন্ট তৈরি করেন তাহলে পেয়ে যাবেন 100 টাকা বিকাশ একাউন্ট রেফার বোনাস আপনি যান রেফার লিংক দিয়ে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করবেন সেই পেয়ে যাবে।
বিকাশ একাউন্ট ডিলিট করার নিয়ম – বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম
কোন কারণে আপনি যদি বিকাশ একাউন্ট ডিলিট করে দিতে চান কিংবা বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করতে চান তাহলে আপনাকে সরাসরি বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিতে হবে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার মোবাইল নাম্বার ১৬২৪৭ এই নাম্বারে কল দিয়ে আপনাকে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে জানাতে হবে আপনি বিকাশ একাউন্ট বন্ধ করে দিতে চান।
একটা আইডি দিয়ে কয়টি বিকাশ খোলা যায় | বিকাশ একাউন্টের মালিকানা পরিবর্তন
শুধুমাত্র একটি ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায় এবং একটি মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়।
বিকাশ একাউন্টের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে বিকাশ লাইভ চ্যাট এ যোগাযোগ করতে হবে এবং 16247 এই নাম্বারে কল করে বিকাশ একাউন্টের যাবতীয় তথ্য বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে দিতে হবে এরপর বিকাশের মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন।
Nid দিয়ে বিকাশ – বিকাশ একাউন্ট কার নামে আছে
আপনার বিকাশ একাউন্ট কার নামে খোলা হয়েছে যদি আপনার মনে না থাকে তাহলে আপনি বিকাশ হেল্প সেন্টারে কথা বলতে পারেন এখান থেকে বিকাশ কার নামে খোলা হয়েছে এবং কার আইডি কার্ড দিয়ে খোলা হয়েছে এবং বিকাশ একাউন্ট কোন মোবাইল নাম্বার দিয়ে খোলা হয়েছে বিস্তারিত বিকাশ কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে জেনে নিতে পারবেন।
বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট – প্রাইমারি স্কুলের উপবৃত্তির টাকা দেখার নিয়ম
আপনি যদি বিকাশে স্টুডেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে প্রাইমারি স্কুলের উপবৃত্তির টাকা আনতে পারবেন এবং প্রাইমারি স্কুলের উপবৃত্তির টাকা দেখার জন্য *২৪৭# ডায়াল করুন।
প্রিয় নাম্বারে সেন্ড মানি ফ্রি – বিকাশ সেন্ড মানি খরচ
আপনি যদি বিকাশ একাউন্ট থেকে অন্য বিকাশ একাউন্টে সেন্ড মানি করেন সেক্ষেত্রে আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে পাঁচ টাকা কেটে নেওয়া হবে তবে আপনি যদি বিকাশ প্রিয় নাম্বার অ্যাড করে যেকোনো বিকাশ প্রিয় নাম্বারে টাকা সেন্ড করেন সেই ক্ষেত্রে একদম ফ্রিতে আপনি বিকাশ দিয়ে টাকা পাঠাতে পারবেন।
সেন্ড মানি কিভাবে করে – Bkash Send Money
আপনি যদি বিকাশ থেকে সেন্ড মানি করতে চান সে ক্ষেত্রে বিকাশ অ্যাপস ওপেন করুন বিকাশ মেনু অপশনে আপনি দেখতে পাবেন সেন্ড মানি এখানে ক্লিক করার পর আপনি যে নাম্বারে টাকা পাঠাবেন ওই নাম্বারটি তুলুন এরপর আপনি কত টাকা পাবেন এই এমাউন্ট উল্লেখ করতে হবে এরপর বিকাশ একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে টাকা সেন্ড করে দিতে পারবেন।
বাটন মোবাইল দিয়ে সেন্ড মানি করার নিয়ম *২৪৭# এই কোড করতে হবে এরপর আপনাকে সেন্ড মানি অপশনে ক্লিক করতে হবে এরপর এখানে যে একাউন্টে টাকা পাঠাবেন এই একাউন্টের নাম্বার দিতে হবে এরপর আপনি কত টাকা পাঠাবেন এটি উল্লেখ করে বিকাশ পিন কোড দিয়ে টাকা সেন্ড করতে পারবেন।
বিকাশ ক্যাশ আউট কিভাবে করে – বিকাশ ক্যাশ আউট খরচ
আপনি যদি বিকাশ থেকে ক্যাশ আউট করতে চান সে ক্ষেত্রে কিভাবে করবেন এখন নিয়মটি দেখিয়ে দেওয়া হবে প্রথমে আপনি বিকাশ ওপেন করুন এরপর শাবনামের অপশনে ক্লিক করুন এরপর আপনি যে এজেন্ট নাম্বারে টাকা পাঠাবেন বিকাশ এজেন্ট নাম্বার দিন এরপর কত টাকা ক্যাশ আউট করবেন এটি উল্লেখ করুন এরপর বিকাশ পিন কোড দিয়ে টাকা ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
আপনি যদি বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ক্যাশ আউট করেন সেই ক্ষেত্রে আপনার 18 টাকা কেটে নেওয়া হবে।
বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম – বিকাশ রেমিটেন্স
মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা: আপনি যদি দেশের বাহির থেকে বিকাশে টাকা পাঠাতে চান বাংলাদেশ কিংবা বাংলাদেশ থেকে বাহিরে টাকা পাঠাতে চান সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মধ্যে ডলার এক্সচেঞ্জ করার বিভিন্ন রকম মার্কেটপ্লেস রয়েছে তাদের কাছে গিয়ে আপনি খুব সহজে বিকাশ রেমিটেন্স এর টাকা পাঠাতে পারবেন।
আমাদের কথা
প্রিয় বন্ধুরা এই আর্টিকেলের মতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়গুলি তবে এখানে আমি আপনাকে বিকাশ একাউন্ট নিয়ে যাবতীয় বিষয় গুলো শেয়ার করেছি ঠিক সে ভাবে করে আপনি অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা গুলো ব্যবহার করতে পারবেন যদি কোনরকম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নিয়ে প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে লিখুন এবং আমাদের সাথে কানেক্টেড থাকুন ধন্যবাদ।